ডাটা এন্ট্রি কি (what is data entry in bangla)? Data Entry কিভাবে শুরু করবেন

0Shares

 

ডাটা এন্ট্রি কি (what is data entry in Bangla)? Data Entry কিভাবে শুরু করবেন?

ডাটা এন্ট্রি মানে হল কোন physical data গুলোকে কম্পিউটারের মাধ্যমে digitally entry করা।

চাকরির পাশাপাশি পার্ট-টাইম Data Entry কাজ করে আয় করা যায়।

আজকে আপনাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বলব ডাটা এন্ট্রি কি (what is data entry in bangla), ডাটা এন্ট্রি কত প্রকার এবং কিভাবে শুরু করবেন?

বর্তমান সময়ের সাথে সাথে ঘরে বসে ইনকাম করার রুচি দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এক্ষেত্রে, আপনাদের জন্য ডাটা এন্ট্রির কাজ অধিক লাভজনক বলে প্রমাণিত হতে পারে।

ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসাবে আপনি অনলাইনে বা অফলাইনে দুই মাধ্যমে কাজ করতে পারবেন।

কিন্ত এই কাজ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার ব্যবহার করা জানা থাকতে হবে।

কারণ, ডাটা এন্ট্রি করা মানে মূলত যে কোন physical data গুলোকে কম্পিউটার এর মাধ্যমে digitally entry করা।

এমন অনেক online এবং offline company রয়েছে যাদের একজন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর অবশ্যই প্রয়োজন হয়ে থাকে।

এজন্য এ কাজ করে টাকা ইনকাম করার সুযোগ অবশ্যই রয়েছে।

আপনি ডাটা এন্ট্রি জব (data entry job) full-time অথবা, part-time দুই ভাবেই করতে পারবেন।

গৃহিণী, ছাত্র, অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা এমন কি যে কেউ ইচ্ছা করলে চাকরির পাশাপাশি এটিকে পার্ট-টাইম কাজ করে ভাল পরিমানে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আমরা হয়তো অনেকের মুখে ডাটা এন্ট্রির কাজ থেকে টাকা আয় করার কথা শুনেছি।

কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকে এখনো জানে না আসলে ডাটা এন্ট্রি কাজটা কি সেই সম্পর্কে।

 

ডাটা এন্ট্রি কি (What is data entry in Bangla) :

Data Entry কি এ সম্পর্কে ভাল করে বোঝার জন্য আমাদের আগে জানতে হবে ডাটা এন্ট্রি মানে কি?

ডাটা এন্ট্রি মানে, একজন টাইপিস্ট (typist) এর সাহায্যে টাইপিং এর মাধ্যমে যে কোন হার্ড কপি থেকে ডাটা গুলোকে সফ্ট কপিতে কনভার্ট করা।

এবং ডাটা গুলোকে তাদের যথাযথা স্থানে সংগ্রহ করা।

মূলত ডাটা গুলোকে একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে কিছু সফটওয়্যারের সাহায্যে যুক্ত করা বা আপডেট করা হয়।

এখানে ডাটা বলতে যে কোন ধরনের object, file, information, media ইত্যাদি হতে পারে।

যেমন- Audio, video, image, text, document এবং number ইত্যাদি।

ডাটা এন্ট্রির ক্ষেত্রে বিভিন্ন ডাটা গুলোকে একটি physical paper document থেকে দেখে কীবোর্ড এর দ্বারা কম্পিউটারে টাইপ করে ডিজিটাল কপিতে রূপান্তরিত করা হয়।

আর এই ডাটা এন্ট্রির কাজ যেই ব্যাক্তির দ্বারা করানো হয় তাকে ডাটা এন্ট্রি অপারেটর (data entry operator) বলা হয়।

আপনি চাইলে একজন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে কাজ করতে পারবেন।

তবে তার জন্য আপনার মধ্যে কম্পিউটারের প্রাথমিক জ্ঞান এবং টাইপিং করার দক্ষতা থাকতে হবে।

ডাটা এন্ট্রি কাজে একজন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর দ্বারা কম্পিউটারের নিদিষ্ট সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ডাটা গুলোকে এন্টার / টাইপ করতে হয়।

যেমন, MS-office – MS-Word, MS-excel ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার গুলোতে ডাটা গুলোকে অপারেটরের দ্বারা ফিড করা হয়।

 

আমরা যদি সহজ ভাবে বলি-

ডাটা এন্ট্রি কি –

কম্পিউটারের মধ্যে কীবোর্ড (keyboard) এর মাধ্যমে টাইপিং করে যেকোন ধরনের ডাটা গুলোকে প্রবেশ করানোকে ডাটা এন্ট্রি বলা হয়।

Data entry হল এমন একটি প্রক্রিয়া সেখানে কর্মীচারীদের দিয়ে ডাটা গুলোকে edit, add এবং verify করা হয়।

তাহলে, আশাকরি ডাটা এন্ট্রি কি বিষয়টা সহজে বুঝতে পারছেন।

 

ডাটা এন্ট্রি কত প্রকার (Types Of Data Entry) :

বর্তমান এই অধুনিক যুগে যেকোন কাজ কম্পিউটারের দ্বারা করা হয়।

এজন্য বিভিন্ন ধরনের ফিজিক্যাল ডকুমেন্ট গুলোকে কম্পিউটারের সাহায্যে ডিজিটালি স্টোর করে ডাটাবেজ তৈরি করা সাধারণ একটি ব্যাপার।

তাই বর্তমান সময়ে আলাদা আলাদা কাজের জন্য আলাদা আলাদা ধরনের ডাটা কম্পিউটারে এন্ট্রি হচ্ছে। যার ফলে ডাটা এন্ট্রি কাজের বিভিন্ন প্রকার তৈরি করা হয়েছে।

যেমন-

১. MS-excel data entry

২. Spelling checking

৩. Paper documentation

৪. Job posting

৫. Translation

৬. Data conversation

৭. Database creation

তাহালে চলুন প্রতিটা বিষয়ে আমরা নিচে থেকে বিস্তরিত ভাবে জেনে নিই।

 

১. MS-excel data entry

যেকোন কোম্পানি তার sales, purchase, feedback, customer review ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের ডাটা গুলোকে এক্সেল সফটওয়্যার এর ব্যবহার করে ডিজিটাল ডাটাবেজ (digital database) তৈরি করাটা অনেক লাভজনক বা সুবিধাজনক।

কারণ, MS-excel এর মধ্যে প্রতিটি সুবিধা রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে ডাটা এন্ট্রির কাজ গুলো অনেক সহজে করা যেতে পারে।

তাছাড়া এক্সেল এর মাধ্যমে আপনি আপনার হিসাবে entry ও record গুলোকে edit বা add করতে পারবেন।

 

২. Spelling checking

ডাটা এন্ট্রির কাজে আগে থেকে কিছু লেখা আর্টিকেল, উপন্যাস, বই বা অন্য কন্টেন্ট গুলোতে বানান, শব্দ ইত্যাদি চেক করে সঠিক করা হয়।

এখানে মূলত লেখাটির মধ্যে কোন গুলো ভূল রয়েছে সেগুলো খুঁজে বের করে সঠিক করতে হয়।

 

৩. Paper documentation

এই ডাটা এন্ট্রির কাজ গুলো অনেক জনপ্রিয় হয়। কারণ, এই কাজ গুলো অনেক সহজ।

এখানে আপনাকে কাগজের মধ্যে হার্ড কপি হিসাবে আপনাকে একটি কাগজ দেওয়া হয় এবং সেই ডাটা গুলোকে কম্পিউটারে টাইপ করতে হবে।

কম্পিউটারে টাইপিং করার ফলে সেই হার্ড কপিকে সফ্ট কপিতে রূপান্তর হবে এবং একটি বিশেষ সফটওয়্যারের মধ্যে সেগুলোকে টাইপ করতে হবে।

এক্ষেএে Word pad, note pad, MS-excel, word ইত্যাদি ধরনের সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার হয়।

 

৪. Job posting

অনেক অনলাইন জব পোর্টাল ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে প্রায় প্রতিদিন নতুন নতুন জব পাবলিশ করা হয়।

এখানে প্রতিদিন অধিক পরিমানে চাকরির খবর পাবলিশ করানোর জন্য ডাটা এন্ট্রি অপারেটর এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।

এক্ষেএে ডাটা এন্ট্রি অপারেটররা বিভিন্ন স্থান থেকে চাকরির খবর গুলো সংগ্রহ করে সেই বিষয়ে আর্টিকেল লিখে সেগুলো পাবলিশ করেন।

এটা এক ধরনের ডাটা এন্ট্রির কাজ, কারণ এখানে  টাইটিং এর মাধ্যমে ডাটা গুলোকে ডিজিটালি পাবলিশ করা হচ্ছে।

 

৫. Translation

এই ধরনের ডাটা এন্ট্রির কাজে voice বা audio file থেকে ডাটা গুলোকে text হিসাবে টাইপ করতে হয়।

বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাষায় থাকা ভয়েস ফাইলকে বদলে লোকাল ভাষাতে পরিণত করতে হয়।

তাছাড়া অনেক সময় এমনও ডাটা এন্ট্রির কাজ রয়েছে যেখানে এক ভাষাতে লেখা বই বা আর্টিকেল গুলোকে অন্য একটি ভাষায় কনভার্ট করতে হয়।

যেমন, একটি বিখ্যাত ইংরেজি বই থেকে বাংলাতে ট্রান্সলেট করা।

 

৬. Data convention

Data convention মানে যেকোন ডাটার ফরমাট চেন্জ বা বদলে দেওয়া।

মনে করুন, একটি PDF ফাইলকে word file এর মধ্যে কনভার্ট করতে হয়।

এভাবে একটি ফাইলকে অন্য আর একটি ফাইল ফরম্যাটে কনভার্ট করার কাজকে বলা হয় ডাটা কনভার্সন।

অনেক বড় বড় কোম্পনিরা এই ধরনের কাজ গুলো করে নেওয়ার জন্য তাদের একজন Data Entry অপারেটর এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।

 

৭. Database creation

বিভিন্ন সরকারি বা বেসরকারি সংস্থা রয়েছে যাদের বিভিন্ন বিষয়ের উপর একটা ডাটাবেস তৈরি করে থাকে।

যেমন, একটি গ্রামে কতটি পরিবার, কতটি বাচ্চা, কতটি বৃদ্ধ ব্যাক্তি রয়েছে ইত্যাদি।

এ ধরনের ডাটাবেস তৈরি করার ক্ষেত্রে ডাটা এন্ট্রির কাজ করা হয়ে থাকে।

এর বিভিন্ন নথিপত্র গুলো টাইপ করে কম্পিউটারের মধ্যে তথ্য জমা করে রাখা হয়।

এখানে Physical documents থেকে ডাটা গুলো দেখে digital record করার প্রক্রিয়াকে এক ধরনের data entry বলা হয়।

 

কিভাবে ডাটা এন্ট্রির কাজ শুরু করবেন :

আমি আগেই বলেছি Data Entry কাজ গুলো ইচ্ছা করলে যেকেউ করতে পারবেন।

তবে, আপনাকে কম্পিউটারের ব্যাসিক ধারণা এবং ফাস্ট কীবোর্ড টাইপিং করার স্কিল থাকতে হবে।

 

মনে রাখবেন,

ডাটা এন্ট্রির কাজ করার জন্য আপনার ভাল কোন ডিগ্রী থাকার প্রয়োজন নেই।

মূলত এখানে দেখা হয় আপনার কম্পিউটার টাইপিং স্পিড এবং কম্পিউটার সম্পর্কে অন্য নলেজ গুলো।

আপনি অনলাইনে বিভিন্ন জব ওয়েবসাইট গুলোতে গিয়ে সহজে ডাটা এন্ট্রির চাকরি খুঁজে পাবেন।

ডাটা এন্ট্রি কাজ শুরু করার জন্য আপনি দুইটা মাধ্যম ব্যবহার করতে পারবেন।

আর এই দুইটা মাধ্যমে আপনি ভাল পরিমানে টাকা আয় করতে পারবেন।

যেমন-

১. Online data entry work

২. Offline data entry work

এই দুইটা প্লাটফর্ম বিস্তরিত জেনে নিই-

 

১. Online data entry work :

বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার লাভজনক মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়াছে ডাটা এন্ট্রির এই কাজটি।

ইন্টারনেটে এমন অনেক মার্কেটপ্লেসে রয়েছে।

যেমন- ফ্রিল্যান্সার, ফাইভার, গুরু ইত্যাদি যেখানে আপনারা ডাটা এন্ট্রির সাথে জড়িত কাজ গুলো করতে পারবেন।

এই অনলাইন ওয়েবসাইট গুলোতে আপনারা একটি একাউন্ট তৈরি করে data entry এর কাজ গুলো খুঁজতে হবে।

অনলাইনে ডাটা এন্ট্রি কাজ গুলোর সুবিধা –

১. Remote worker হিসাবে আপনি যেকোন স্থান বা জাগয়া থেকে নিজের সুবিধা মতো এই কাজ করতে পারবেন।

২. আপনি এই কাজটি কখন করবেন সেটা নিজেই নিশ্চিত করতে পারবেন। মানে নিজের ইচ্ছা মত কাজ করতে পারবেন।

৩. এখানে বেশিরভাগ সময়ে আপনাকে প্রোজেক্ট হিসাবে কাজ দেওয়া হবে। এবং প্রতিটা প্রোজেক্ট শেষ করার পরে টাকা দেওয়া হবে।

৪. আপনি একটি কোম্পানিতে ফুল-টাইম চাকরি করার পরেও বাইরের অতিরিক্ত সময়ে অনলাইন ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবেন।

 

২. Offline data entry work :

অফলাইন ডাটা এন্ট্রির ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন কোম্পনিতে সাধারন চাকরির কাজটি করতে পারবেন।

মনে রাখবেন, অনলাইন এর তুলনায় অফলাইনে প্রচুর পরিমানে ডাটা এন্ট্রির কাজ রয়েছে।

তাছাড়া অনেক জায়গায় আপনি পার্ট-টাইম কাজ করতে পারবেন।

আবার অনেকে নিদিষ্ট সময় ডাটা এন্ট্রির কাজ করে চুক্তির মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারে।

অফলাইনে কাজ করার তেমন কোন সুবিধা নেই তবুও বিশেষ কিছু সুবিধা বলার চেষ্টা করছি।

যেমন-

১. অফলাইনে আপনাকে ঘন্টা বা দিন হিসাবে কাজ করতে হবে। কিন্ত আপনি ঘরে বসে কাজ করতে পারবেন না।

২. কোম্পনির কর্মীচারী হিসাবে আপনাকে অফিস বা দপ্তরে গিয়ে কাজ করতে হবে।

৩. অন্য কর্মীচারীদের মতো আপনাকে একই সুযোগ সুবিধা গুলো দেওয়া যেতে পারে। যেমন- bonus, overtime, health, benefit ইত্যাদি।

৪. আপনার যদি টাইপিং স্পিড, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি ভাল থাকে তাহলে বেতন বাড়ানোর সাথে সাথে অন্যান্য সুবিধা গুলো পাবেন।

 

ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হওয়ার জন্য কিসের প্রয়োজন :

ডাটা এন্ট্রির কাজ করার জন্য প্রথমে নিজের কম্পিউটারের কৌশল গুলো অধিক উন্নত করতে হবে।

আপনাকে এখানে প্রচুর সময় দিতে হবে। ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হতে হলে যে বিষয় জানতে হবে।

 

১. ভাষার দক্ষতা উন্নত করা :

ডাটা এন্ট্রির কাজ মূলত ইংরেজি ভাষাতে বেশি হয়ে থাকে।

এজন্য ইংরেজি ভাষার সাথে জড়িত সকল ভাষা গুলো আপনাকে ভাল ভাবে শিখতে হবে।

 

২. একজন ভাল টাইপিস্ট হয়ে উঠুন :

মনে রাখবেন এটা মূলত টাইপের সাথে জড়িত একটি কাজ।

এজন্য আপনাকে প্রথমে নিজের কীবোর্ড টাইপিং স্পিড বাড়াতে হবে।

এখানে নির্ভূল ভাবে দ্রুত কীবোর্ড টাইপিং করাটা সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

 

৩. কম্পিউটার দক্ষতা অর্জন করা :

Data entry operator হিসাবে কাজ করতে হলে আপনাকে শুধু কীবোর্ড টাইটিং করা জানলে হবে না।

এর পাশাপাশি নিজের ডাটা এন্ট্রি গুলোকে save, edit, delete করতে জানতে হবে।

তাছাড়া বিশেষ জরুরি program গুলোর ব্যবহার জানতে হবে।

 

পরামর্শ : ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে হলে নির্ভূল ভাবে দ্রুত টাইপিং, ইংরেজি ভাষার সাথে জড়িত সকল ভাষা জানা এবং কম্পিউটারের বিশেষ জরুরি program গুলোর ব্যবহার জানতে হবে।

 

উপসংহারে,

পরিশেষে বলা যায় যে, ডাটা এন্ট্রি কি (what is data entry in bangla)? Data Entry কিভাবে শুরু করবেন? এ সম্পর্কে এখানে আলোচনা করেছি।

সর্বোপরি, উপরে উল্লেখিত বিষয় গুলো জেনে কাজ করলে ইনশাআল্লাহ আপনি Data Entry করে ইনকাম করতে পারবেন।

আমরা এই পোস্টে জানলাম, ডাটা এন্ট্রি কি (what is data entry in bangla)? Data Entry কিভাবে শুরু করবেন? এ সম্পর্কে।

আশা করি, ডাটা এন্ট্রি কি – এই বিষয়ে আপনার কিছু জানার থাকলে বা কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকলে অবশ্যই লাইক দিয়ে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। সবসময় সুস্থ, সুন্দর ও নিরাপদে ভাল থাকবেন।

এই ধরণের লেখার নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে এবং টুইটারে ফলো করে রাখতে পারেন।

ধন্যবাদ

 

Leave a Comment